ভারতবর্ষে বিদেশি বণিকদের আগমন সম্পর্কে

ভারতবর্ষে বিদেশি বণিকদের আগমন 




ভূমিকা ঃ ভারতবর্ষে বহিঃশক্তির অনুপ্রবেশ প্রাচীনকাল থেকেই অব্যাহত ছিল। এদেশের ধন-সম্পদের প্রাচুর্যের কথা রুপ কথার ন্যায় বিশ্বময় ছড়িয়ে ছিল। ধন-রত্নে পূর্ণ এ উপমহাদেশের প্রতি বহিঃবিশ্বের দৃষ্টি ব্যাপকভাবে আকৃষ্ট হত। ফলে বিভিন্ন দেশ থেকে বণিকেরা এদেশে ব্যবসা বাণিজ্য করতে আগমন করত। 





তুর্কিদের আগমনঃ রাজনৈতিক আধিপত্য বিস্তারের দিক থেকে আরবদের সিন্ধু বিজয় তেমন কোন কার্যকর ভূমিকা রাখেনি। আব্বাসিয় খলিফাদের শাসনমলে অর্থাৎ সিন্ধু অভিযানের প্রায় আড়াই শতাব্দী পর যে সব মুসলমান ভারতবর্ষে সাম্রাজ্য বিস্তারের প্রয়াস পান তারা আরব ছিলেন না,তারা ছিলেন নব-দীক্ষিত তুর্কি মুসলমান। দুর্বল আব্বাসিয় খলিফাদের দরবারে তেজোদীপ্ত তুর্কিদের প্রাধান্য উওরোত্তর বৃদ্ধিপায়। ৯৬২ খ্রিস্টাব্দে তুর্কী বংশ যা গজনী বংশ নামে পরিচিত ছিল গজনীতে শ্বীয়  আধিপত্য বিস্তারে সক্ষম হন। পরে এরাই ভারত বর্ষের মুসলিম শাসনের স্থায়ী বুনিয়াদে গড়ে তোলেন এবং ৯৬২ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১১৮৬ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত ক্ষমতার মসনদে টিকে থাকেন। 



সূচিপত্রঃ পর্তুগিজদের আগমন
ওলন্দাজ
দিনেমার
ফরাসী ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি
রাজনৈতিক কর্মতৎপরতার বিবরন
অধিনতা মূলক মিত্রতা নীতি



পূর্তগিজদের আগমনঃ ভৌগোলিক আবিস্কারের দিক থেকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন দুঃসাহসিক পূর্তগিজগন। প্রিন্স হেনরি নাবিকদের বৈজ্ঞানিক ভিত্তিতে সমুদ্র অভিজানের প্রশিক্ষণ দান করাছিলেন।ফলে তারা আফ্রিকার উপকূলীয় অঞ্চল সম্পর্কে জানতে পারে। ১৪৭১ খ্রিষ্টাব্দে তারা বিসুবরেখা অতিক্রম করে এবং ১৪৮১ খ্রিষ্টাব্দে কাঙ্গ পর্যন্ত অভিযান করেন। ১৪৮৪ খ্রিষ্টাব্দে প্রখ্যাত পূর্তগিজ নাবিক 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url